করোনায় বিপর্যস্ত ব্রিটেন ফিরে আসতে চায় স্বাভাবিক ছন্দে। সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে ব্রিটিশ সরকার। ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম ত্বরান্বিত করেছে আশানুরূপ। তবে লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে সবার সহযোগিতা চেয়েছে বরিস প্রশাসন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পরিকল্পনা অনুযায়ী চলমান তৃতীয় দফার লকডাউন চার ধাপে শিথিল করা হবে। এর ফলে আগামী জুনের মধ্যে দেশটির জনজীবন স্বাভাবিক হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, শিশু-কিশোরদের মাঝে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হার একেবারে কম। তাদের পরামর্শে ৮ মার্চ থেকে খুলে দেওয়া হচ্ছে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
দীর্ঘ লকডাউনের কবলে স্থবির পুরো ব্রিটেন। বিশেষ করে ব্রিটেনে বাংলাদেশি-অধ্যুষিত এলাকাগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। লকডাউন শিথিলে সরকারের রোডম্যাপকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন সবাই।
নতুন ধরনের করোনার সংক্রমণ ও ভ্যাকসিন সংকট হয়তো এই লকডাউন পুরোপুরি শিথিলের লক্ষ্যমাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তবে সেদিকে বেশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে জনসন সরকার।