ইউরোপে জনসংখ্যার দিক থেকে মোট আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যায় যুক্তরাজ্যের পরেই অবস্থান পর্তুগালের। ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরুর ১ মাসেও ক্রমশ ভয়াবহ পর্তুগালের করোনা পরিস্থিতি। চলমান কঠোর লকডাউনে কর্মসংস্থানের সুযোগ আরও সংকুচিত হওয়ায় হতাশা বাড়ছে বাংলাদেশি যুব সমাজের মাঝে।
২৭ ডিসেম্বর ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশের সাথে একযোগে ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু করে পর্তুগাল। এরইমধ্যে স্বাস্থ্যখাতের প্রায় ৫০ হাজার কর্মীকে প্রথম ডোজের পর শুরু হয়েছে দ্বিতীয় ডোজের প্রয়োগ। আসন্ন গ্রীষ্মেই ৭০ ভাগের বেশি প্রাপ্তবয়স্ককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে কাজ করছে দেশটি।
আরো পড়ুন: ইরান সফরে গেলেন তালেবান নেতারা
তবে জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহেই করোনার নিয়ন্ত্রণহীন ঊর্ধ্বগতিতে ফের পূর্ণ লকডাউনে যেতে বাধ্য হয় দেশটি। তবে চিত্র পাল্টায়নি বরং হতাশা বাড়ছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের।
আরো পড়ুন: নব্য-নাৎসিবাদের পদধ্বনি, প্রতিরোধে ঐক্যের ডাক জাতিসংঘের
গেলো সপ্তাহে প্রতিদিনই গড়ে আড়াই শতাধিক মৃত্যু ও ১৫ হাজারের বেশি আক্রান্ত দেখেছে পর্তুগাল। এক কোটির কিছু বেশি জনসংখ্যার দেশ পর্তুগালে মৃতের সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার।