ব্রিটেনে দিনের পর দিন করোনাভাইরাসের আগ্রাসন বেড়েই চলছে। দ্বিতীয় দফার এই আগ্রাসন থেকে ব্রিটেনবাসীকে বাঁচাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সরকারকে।
ব্রাজিলে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের নতুন ধরন শনাক্ত হয়েছে ব্রিটেনেও। আর তাই বাড়তি উদ্বেগে ব্রিটিশ প্রশাসন। ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে সোমবার (১৮ জানুয়ারি) থেকে ব্রিটেনে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এটি।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, 'হাসপাতালগুলোতে রোগীদের চাপ সামাল দিতে পারছেন না ব্রিটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ। প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজারের বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি। করোনার এমন সংকটকালীন পরিস্থিতি ব্রিটিশ প্রশাসনের সমন্বয় নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।'
নিউহ্যাম কাউন্সিল ডেপুটি স্পিকার ব্যারিস্টার নাজির আহমেদ বলেন, 'করোনাভাইরাসের ব্যাপারে সরকারের অনেক ব্যর্থতা। বিশেষ করে শুরু থেকেই স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ে অনেক ব্যর্থতা আছে।
দেশের বাইরে থেকে করোনার নতুন ধরন যেন ব্রিটেনে সংক্রমিত হতে না পারে সে জন্য বাড়তি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।