ইএফডির ব্যবহার আর সরাসরি তদারকি বাড়িয়ে মূল্যসংযোজন কর আদায়ে জোর দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এনবিআর সদস্য জাকিয়া সুলতানা।
ইএফডির ব্যবহার ও উপকারিতা নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে ভ্যাট ও আয়করের ওপর দিন দিন নির্ভরতা বাড়ছে।
সেমিনারে বলা হয় জুয়েলারি, রেস্তোরাঁ, হোটেল, কমিউনিটি সেন্টার, বিপণিবিতানের দোকান, কুরিয়ার, কোচিং সেন্টার, সিনেমাহলসহ ২৫টি খাতকে ইএফডির আওতায় আনা হবে। মোট ১ লাখ ইএফডি মেশিন সরবরাহ করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে এনবিআর।
সেমিনারে মেশিনের গতি ও সেবা নিয়ে কিছু অভিযোগ তুলে ধরেন ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া সবার জন্য ব্যবসায় যাতে সমান সুযোগ থাকে তা নিশ্চিত করার দাবি করেন তারা।
বর্তমানে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের ৩৫ শতাংশই আসে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার বিপরীতে ক্রেতাদের দেওয়া ভ্যাট বা মূল্যসংযোজন কর থেকে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য জাকিয়া সুলতানা বলেন, আপনারা ভেতরে অংশটা সরিয়ে রেখে এটাতে অভ্যস্ত হন। কিন্তু এই বিষয়গুলো আসবে যে, আপনার একটি দোকান আপনি শতভাগ কমপ্লেইন্ট থেকে সবকিছুই আপনি এন্ট্রি দিচ্ছেন পাশের কোন দোকান দিচ্ছে না, এটা কিন্তু আমার প্রত্যেকটা অফিসারের ক্লোজ মনিটরিংয়ের সুযোগ আছে। তারা ডেইলি, উইকলি সেল রিটার্ন সংখ্যা জিরো কিনা চেক করবে। কারণ, একটা আমি যখন দেখব এক সপ্তাহ সেল নেই কিন্তু যে কোনো সময় গিয়ে দেখব তার দোকানে কাস্টমার আছে, বেচাকেনা হচ্ছে তখন কিন্তু এটা আশপাশের দোকানের সহায়তাও থাকবে। তখন কিন্তু তাকে আইডেন্টিফাই করা সহজ হবে।