করোনা ভাইরাসের প্রভাব বিস্তার রোধে সরকারিভাবে গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও থামছে না ঈদে ঘরমুখো মানুষের স্রোত। বিভিন্ন উপায়ে ঘরে ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ।
ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের অনুমতি থাকায় অনেকেই মাইক্রোবাস, প্রাইভেট ভাড়া করে বাড়ি ফিরছেন। তবে গাড়ির পরিমাণ কম এবং গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ঈদে ঘরমুখো যাত্রীরা।
মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সরকার কর্তৃক সব প্রকার গণপরিবহন বন্ধ ঘোষণা করা হলেও শুক্রবার (২২ মে) থেকে ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে পুলিশ বিভাগ। ফলে শনিবার ( ২৩ মে) সকাল থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেড়ে গেছে।
নানা উপায়ে ঈদে ঘরে ফিরছেন উত্তরবঙ্গের হাজার হাজার মানুষ। অনেকে ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি ফিরলেও অনেকেই আবার প্রাইভেট মাইক্রোবাস সিএনজি এবং মটরসাইকেল ভাড়া করে বাড়ি ফিরছেন।
এতে একদিকে পরিবহন খরচ বেশি লাগছে অন্যদিকে নানা ভোগান্তিরও শিকার হচ্ছেন ঈদে ঘরমুখো মানুষরা
যাত্রীদের দাবি, গণপরিবহন বন্ধ রেখে ব্যক্তিগত গাড়িতে মানুষের বাড়ি ফেরার অনুমতি থাকায় বেশিরভাগ মানুষ গাড়ি ভাড়া করে বাড়ি ফিরছেন। এতে অনেক টাকা বেশি খরচ হচ্ছে। অন্যদিকে দুর্ভোগ বাড়ছে মানুষের।
এদিকে মহাসড়কের কর্তব্যরত পুলিশ এস আাই রফিকুল ইসলাম জানান, ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচলের অনুমতি থাকায় গাড়ির চাপ বেড়ে গেছে। কোনো প্রকার গণপরিবহন এবং পণ্যবাহী ট্রাকে মানুষদের যেতে দেয়া হচ্ছে না।