ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে ইতালির করোনাভাইরাস পরিস্থিতি। বর্তমানে দেশটিতে সংক্রমণের হার নেমে এসেছে পৌনে এক শতাংশের নিচে। ইতালির ২০টি প্রদেশের মধ্যে ১৭টির অবস্থাই স্বাভাবিক। সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় থাকা লুম্বারদিয়া প্রদেশে শুক্রবার ২শ' ৯৩ জন আক্রান্ত হলেও সুস্থ হয়েছেন ১ হাজারেরও বেশি মানুষ।
করোনার ক্ষত কাটিয়ে উঠে ক্রমেই স্বাভাবিক হচ্ছে ইতালি। আগামী তেসরা জুন থেকে একযোগে খুলে যাবে ট্রেন, বাস এবং এয়ারপোর্ট। এরপর থেকে দেশটিতে প্রবেশ এবং বের হতে থাকবে না কোনো বাধা।
শুক্রবার সপ্তাহের শেষ দিনে মিলান স্টক একচেঞ্জ ছিলো উর্ধ্বমুখী। সেইসঙ্গে ইউরোপের অধিকাংশ শেয়ারবাজারেও ছিলো চাঙ্গাভাব। এতে করে শিগগিরই অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইতালিতে করোনায় এ পর্যন্ত ১১ বাংলাদেশি মারা গেছেন। এ অবস্থায় পবিত্র রমজান মাস শেষ হয়ে এলেও প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে নেই ঈদের আমেজ।
সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২৫ মে মসজিদ খোলার কথা রয়েছে। কিন্তু এর একদিন আগে ঈদুল ফিতর হওয়ায়, ঈদের জামাত নিয়ে শুরু হয়েছে জটিলতা। তবে বিশেষ অনুমতি নিয়ে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা মুসল্লিদের।