সবাইকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ জেমি ডে ও ঢাকা আবাহনীর কোচ মারিও লেমস। শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি ফুটবল ও অন্যান্য ডিসিপ্লিনের খেলোয়াড়রাও। সংক্রমণ এড়াতে সবাইকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। সে সঙ্গে অস্থির সময় পেছনে ফেলে আবারো মাঠে ফেরার স্বপ্ন বুনছেন সবাই।
মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা। অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা। হ্যা পুরো পৃথিবীর এখন একটাই প্রার্থনা। দূর হও করোনা। মেতে উঠি স্বাভাবিক জীবনের আনন্দে। বাঙ্গালির জীবনে বৈশাখ মানেই রমনার বটমূলে পান্তা ইলিশ খাওয়া। বৈশাখ মানেই হালখাতা, গ্রামীণ মেলা ঘোড়দৌড় আরো কত কি!
কিন্তু করোনায় থমকে দিয়েছে সব আনন্দ। বাংলাদেশে থাকলে ফুটবলারদের সঙ্গে আনন্দে মেতে উঠতেন কোচরাও। শেখাতেন নতুন কৌশল। কিন্তু করোনায় বন্ধ মাঠের খেলা। তাই অলস সময় কাটাতে হচ্ছে জাতীয় দলের কোচ জেমি ডে'কে। কাজ না থাকায় জেমির মত অবস্থা আবাহনীর কোচ মারিও লেমসেরও। তবে, স্মৃতিপটে অম্লান বাঙ্গালির বৈশাখ বরণ।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাতেও তাই ভোলেননি এ দুই কোচ। বিদেশিদের পাশাপাশি বাংলা নববর্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ক্রীড়াঙ্গনের দেশিয় তারকারাও। সংক্রমণ এড়াতে বৈশাখ বরণে সবাইকে ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। সে সঙ্গে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেলে আবারো মাঠে ফেরার আশার কথাও শুনিয়েছেন রানা, মাবিয়ারা।
ঘরে বসে নিজেদের ফিটনেস ঠিক রাখতেও চেষ্টা করে যাচ্ছেন খেলোয়াড়রা।