হাইকোর্টের নির্দেশ ও শিক্ষামন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এখনও রাজধানীতে চলছে কোচিং বাণিজ্য। আজ বেশ কয়েকটি কোচিং সেন্টারে ক্লাস নেয়ার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলে র্যাব। এ সময় নির্দেশ অমান্য করে কোচিং চালানোয় ৮টি কোচিং সেন্টার সিলাগালা ও জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
কোচিং এর নামটাই লেখা হয়েছে ভুল বানানে কিন্তু তারাই দিচ্ছেন এ প্লাসের নিশ্চয়তা। এমন বেশ কয়েকটি কোচিংকে শিক্ষার্থী পড়ানো অবস্থায় হাতে নাতে ধরে ফেলে র্যাব।
কথা ছিলো এসএসসি পরীক্ষার সময় বন্ধ থাকবে সকল কোচিং সেন্টার। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়াসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় অভিযানে নামে র্যাব। এ সময় স্কুলের শিক্ষককেও পাওয়া যায় কোচিং করানো অবস্থায়। যদিও আত্মপক্ষ সমর্থনে নানা বক্তব্য দেয় কোচিং পরিচালনাকারীরা।
অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়েছেন অভিভাবকরা। তারা জানান, স্কুলের টিচারদের কাছে কোচিং করতেই হবে, না হয় ইচ্ছা করে ফেল করানো হবে।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গাউসূল আজম বলেন, অভিভাবকরা অভিযোগ করছে স্কুলে ভালো পড়ায় না বলেই তারা বাসায় এসে পড়তে বাধ্য হচ্ছে।
র্যাব-১০ উপ-অধিনায়ক মেজর আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনো প্রকার ছাড় দেব না।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান বাড়ানোর দাবি করেছে সব পক্ষই।