সাঙ্গ হচ্ছে ২০১৭ সাল। আসছে নতুন বছর। ক্রিকেটের অভিজাত ফরম্যাট অর্থাৎ টেস্ট ক্রিকেটে বছরটি ছিলো ঘটনাবহুল। একনজরে দেখে নেয়া যাক সাদা পোশাকে এ বছরের রেকর্ডগুলো।
সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস: ৬৮৭/৮ ডি. বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইনিংস ৫৯৫/৮ ডি.। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে
সর্বনিম্ন দলীয় ইনিংস: ৮১ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাকিস্তানের। বাংলাদেশের সর্বনিম্ন ইনিংস: ৯০ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
বড় ব্যবধানে জয়: ইনিংস এবং ২৫৪ রান। বাংলাদেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার। রান ব্যবধানের দিক দিয়েও সবচেয়ে বড় জয় দক্ষিণ আফ্রিকার। নটিংহ্যামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রোটিয়ারা জয় পায় ৩৪০ রানে।
সর্বনিম্ন ব্যবধানে জয়: ২০ রানের জয়। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের। উইকেট ব্যবধানের দিক দিয়েও সর্বনিম্ন ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড বাংলাদেশের। কলম্বোয় নিজেদের শততম টেস্টে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিলো বাংলাদেশ।
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী: ১ হাজার ১৯২ রান*। অস্ট্রেলিয়ার স্টিভেন স্মিথের। বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে বছরে সবচেয়ে বেশি রান এসেছে মুশফিকুর রহিমের ব্যাট থেকে। ৮ ম্যাচে ৭৬৬ রান।
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস: ২৪৩ রান। অ্যালেস্টার কুক এবং বিরাটর কোহলি। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সাকিব আল হাসানের ২১৭ রানের ইনিংসটিই সর্বোচ্চ।
সর্বাধিক শতক: বিরাট কোহলি, স্টিভেন স্মিথ এবং ডেন এলগারের। ৫টি করে। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সাকিব আল হাসান এবং মুশফিকুর রহিমের ব্যাট থেকে দুইটি করে শতক এসেছে এবছর।
সর্বাধিকবার শূন্য রানে আউট: শ্রীলঙ্কার নুয়ান প্রদীপ। ১২ ইনিংসে ৭ বার। বাংলাদেশিদের মধ্যে শূন্য রানে আউট হওয়ার দিক দিয়ে সবার উপরে মুশফিক। ৪ বার।
সর্বাধিক ছক্কা: ১৫টি। নিউজিল্যান্ডের ডি গ্রান্ডহোম। বাংলাদেশিদের মধ্যে মুশফিক মেরেছেন সর্বাধিক ৭টি।
সর্বাধিক উইকেট: ৬০টি*। অস্ট্রেলিয়ার নাথান লায়নের। বাংলাদেশিদের মধ্যে সাকিব আল হাসানের ৭ ম্যাচে ২৯ উইকেটই সর্বাধিক।
ইনিংসে সেরা বোলিং ফিগার: ৫০/৮, ভারতের বিপক্ষে নাথান লায়নের।
ম্যাচে সেরা বোলিং ফিগার: ১৫৪/১৩; বাংলাদেশের বিপক্ষে নাথান লায়নের।
সর্বাধিক ডিসমিসাল: কুইন্টন ডি কক; ১২ ম্যাচে ৫০টি।
সর্বাধিক ক্যাচ: স্টিভেন স্মিথ। ২১টি।
সর্বোচ্চ জুটি: ৩৫৯ রান। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সাকিব আল হাসান এবং মুশফিকুর রহিমের।
সর্বাধিক ম্যাচ পরিচালনাকারী আম্পায়ার: ইংল্যান্ডের নাইজেল লং এবং অস্ট্রেলিয়ার ব্রুচ অক্সেনফোর্ড। ১০টি করে ম্যাচ।
/এসএম