মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ৩৯টি আন্তর্জাতিক এবং ৫০টি জাতীয় ইভেন্ট আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। স্মরণকালের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন করতে বদ্ধপরিকর তারা। আর এ জন্য অর্থ কোন সমস্যা হবে না বলে মন্তব্য প্রতিমন্ত্রীর। বিসিবি ও ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বড় চমক অপেক্ষা করছে বলেও নিশ্চিত করেছেন তিনি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা, জাতির জনক।
এই মহানায়কের জন্মশত বার্ষিকী পালন করবে বাংলাদেশ। আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ করতে সব চেষ্টাই করা হচ্ছে। এক হয়েছে সব মন্ত্রণালয়। তবে, আকারে এবং গুরুত্বে সবচেয়ে বেশি ইভেন্টের দায়িত্ব নিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
অবিস্মরণীয় এবং জাঁকজমকপূর্ণ এক আয়োজন করতে বদ্ধ পরিকর ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। জানালেন, আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় ইভেন্টের পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়ে গেছে। সমস্যা হবে না বাজেটেও।
নিকট অতীতে আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন, তার সিংহভাগই এসেছে ক্রিকেট এবং ফুটবলের হাত ধরে। তাই মন্ত্রীর বেশি আশা এ দুটো বোর্ডের কাছেই। জানালেন, চমক আছে তাদের ঝুলিতে। আয়োজন করা হবে, বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ, যা নাকি কখনোই দেখেনি বাংলাদেশের মানুষ।
বাংলাদেশের ক্রীড়াক্ষেত্রে বড় ভূমিকা আছে ক্লাবগুলো। এই আয়োজনে তাদের সম্পৃক্ততাও চায় মন্ত্রণালয়। যদিও ক্লাব পর্যায় থেকে এখনো তেমন কোন প্রস্তাব পান নি ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু মুজিব বর্ষ সামনে রেখে যে কোন আয়োজনে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস তার।